আলিনা অধ্যায় ২০: বন্দী পরবাস
আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে নতুন শিক্ষানীতি দেখলাম। খারাপ কিছু খুঁজে পাইনি। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে পরিবর্তন আসবেই। যদি পরিবর্তন মেনে নিতে না পারেন তবে হারিয়ে যাবেন।
আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে নতুন শিক্ষানীতি দেখলাম। খারাপ কিছু খুঁজে পাইনি। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে পরিবর্তন আসবেই। যদি পরিবর্তন মেনে নিতে না পারেন তবে হারিয়ে যাবেন।
আমি তৃণভোজী নই বলে, আজন্ম আফসোস রয়ে যাবে
রক্ত মাংসের স্বাদ বড় তীব্র, অবহেলা করা পাপ।
নিজেকে বঞ্চিত করার মত মহাপুরুষ আমি নই
তাই, হিসেবের খাতায়, তুমি, আমি অথবা অন্য কেউ মরে যায়।
যোদ্ধারা যুদ্ধ চায় না,
যারা চায় তারা যুদ্ধে যায় না।
শান্তি আর গণতন্ত্রের নামে যে যুদ্ধে তোমরা নামো
তা সৃষ্টির বিরুদ্ধে, ঈশ্বরের বিরুদ্ধে।
কয়দিন থেকে একটা গান খুব বেশি মাথার ভেতরে বাজছে, কোক স্টুডিও বাংলা, সিজন ২ এর "বনবিবি"। এর আগে আরেকটা গান শুনেছিলাম অর্ণবের সন্ধ্যাতারা। সেটাও পরপর কয়েকবার শুনেছিলাম অর্ণবের জাদুকরি গলার জন্য। আর এখন বনবিবি গানটা যতবার শুনি ততবারই ভালো লাগে। তপুর গলায় কেমন যেন একটা...
অনেক গভীর ইচ্ছেরাও মাঝে সাঝে দুহাত বাড়িয়ে
তল পায়না এই হতচ্ছাড়া গভীরে
যারা স্বপ্ন দেখেছিল, অনেক নতুন ভোরের
তারাও এখন সাদাকালো
শুধু পৃথিবীর পথে রয়ে গেছে কিছু ধুলোবালি
সব মানুষেরই একটা গোপন খাতা থাকে। সে যত বড় হয় সেখানে একটা একটা করে নাম লেখে সে। প্রিয় মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকে। বয়স আরো পেরোয়, নাম লেখার সংখ্যা কমতে থাকে, এবার কাটার পালা। প্রিয় মানুষের তালিকা থেকে কাউকে ছেঁটে ফেলা খুব কষ্টকর একটা প্রক্রিয়া। সেই কাটাকাটি যখন শেষ হয়, সেই মানুষটা আমাদের কাছে মরে যায়।
মাঝে মাঝে মানুষ দেখতে বের হই,
নিজের একান্ত সময় থেকে।
পেছনে পড়ে থাকে ঘর-বাড়ি, মায়া, প্রেম
প্রেম রাস্তাতেও থাকে, উদার... মোলায়েম হাসিমাখা
কিন্তু চারদেয়ালের মাঝে -সে হিংস্র, তার আদিম চেহারায়।
আমি তাই মুখোশের মানুষ দেখতে বের হই।
আমি মিছিলেও একা থেকেছি
অরণ্যে নিঃশব্দে এঁকেছি সবুজের গল্প
সবার কি স্লোগানে মুখর হবার কথা ছিল?
কেউ কেউ এক মূহুর্ত নিরবতার জন্য পাড়ি দিয়েছে পঞ্চাশ বছর।
বৃষ্টি আমার আর আলিনা দুজনেরই পছন্দের। বাবার অনেক জিনিস তার অপছন্দ হলেও কিভাবে যেন আমার এই একটা রোগ তার মাঝখানেও একটু ছড়িয়ে গেছে।
তারা বেশ শান্তির ঘুমে আছে
তাদের বিরক্ত কোরোনা-
তারা আমাদের থেকে আনন্দে আছে,
তারা ভালো আছে।