ক্লান্ত দিন
এখন একা থাকতে চাই
খুব নীরব দুপুরের রাস্তার মত
ছায়ায় বসে থেকে এক-দুজন
- পথিক দেখব।
এখন একা থাকতে চাই
খুব নীরব দুপুরের রাস্তার মত
ছায়ায় বসে থেকে এক-দুজন
- পথিক দেখব।
যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম, মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে করত সারারাত হাঁটব শহরের ওমাথা থেকে এমাথা পর্যন্ত। রাত যত গভীর হবে শহরের রূপ তত খোলে। কোন ব্যস্ততায় জানিনা সেটা আর হয়ে ওঠেনি। যখন হলে থাকতাম, আমি আর জহির মাঝে মাঝেই বের হয়ে যেতাম টিএসসির উদ্দেশ্যে। বিশেষ কোন কাজে নয় এমনিতেই। নানারকম জীবন দর্শনের কথা হোত জহিরের সাথে আমার। ক্লাসমেট বন্ধুদের মধ্যে মনে হয় জহিরই একটু আধটু আমাকে বোঝার চেষ্টা করত।
পৃথিবীর অনেক দেশেই এখন আর বর্ডার নেই। সবাই বর্ডার থেকে তাদের সৈন্য আর চেকপোস্ট প্রত্যাহার করে নিয়েছে। মানুষের জন্মের সময়ই সবাইকে একটা চিপ দিয়ে দেয়া হয় শরীরের ভেতর, তাতেই তার পরিচয় থাকে। সে যেখানে খুশি ভ্রমন করতে পারে, যে কোন পেশায় যোগ দিতে পারে যোগ্যতা অনুযায়ী। তাকে বাধা দেবার কেউ নেই।
রান্না করাটা আপনাকে শিখতেই হবে। এটা বেঁচে থাকার জন্য দরকার। আপনার সন্তানের ভবিষ্যতের দিকে তাঁকিয়ে দয়া করে তাকে রান্নার ট্রেনিং দিন। ছেলে হোক বা মেয়ে, তাকে এটা শেখানো জরুরী। পরিচ্ছন্নতার শিক্ষাও সে রান্না শিখতে গিয়ে পেয়ে যাবে।
তুবু ওদের সবটাই চাই, আরো চাই সৈকতের বালি
আমি একরাশ পাপে ডুবে যাই।
আমার হাতে মৃত্যুর গন্ধ লেগে থাকে,
অথচ, বেশ্যারা ধর্মের কথা বলে গাছ তলায়।
আমাদের অনেক না পাওয়ার, না হওয়ার স্বপ্ন থাকে
আমরা পুরুষ হয়ে ভূলে থাকার যন্ত্রনায় রঙ চা খাই
এরকম আরেকটা শুক্রবার আসবে
তাই বৃহস্পতিবার রাতে আমরা ষড়যন্ত্র করি।
আমি একা বাঁচার প্রত্যয় নিয়ে প্রতিদিন ঘুম থেকে জাগি
কারো কাছে কিছু চাওয়ার নেই, অভিযোগ নেই,
এই বেশ স্বাদহীন স্বাধীনতা উপভোগ করছি।
ভালোবাসা পানির মত, শুধু গড়িয়ে যায়।
অবহেলায়, আর অহংকারে যে সময় চলে গেছে
সে ফিরে আসবে না, যেমন এই তারুণ্য আর সবুজের গান।
এখানেই যতিচিহ্ন, বিরামের কোন অবকাশ নেই,
সময় সবচেয়ে বড় ঘাতক, প্রেমেরও পরিত্রান নেই।
আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে নতুন শিক্ষানীতি দেখলাম। খারাপ কিছু খুঁজে পাইনি। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে পরিবর্তন আসবেই। যদি পরিবর্তন মেনে নিতে না পারেন তবে হারিয়ে যাবেন।