শুধু ফেইসবুক নিয়ে লেখাটা বোধহয় একটু ভুল। আমি আসলে সোশ্যাল মিডিয়ার পুরো জগতটাকে নিয়ে লিখতে পারলেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতাম। কিন্তু ফেসবুকের নাম বারবার প্রথমে চলে আসে এর বিশাল ব্যাপ্তি আর সময়ের সাথে সাথে এর শক্তিশালী হওয়াকে কেন্দ্র করে। বেশ কিছুদিন আগেও একটা লেখা...
রাশেদ বিশাল ড্রইং রুমের এ মাথা থেকে ও মাথা আরেকবার চোখ বুলিয়ে নিল। তীক্ষ্ণ ব্যবসায়ীর দৃষ্টি তার। আনুমানিক চল্লিশ লাখ টাকার মালামাল আছে এইখানে। সৌখিন বলা যাবে না, তবে দামি জিনিস কেনার প্রতি একটা ঝোকঁ আছে মালিকের বোঝা যায়। বাসাটা কেমন যেন হোটেল হোটেল বানিয়ে ফেলেছেন...
এই কথাটা হয়ত শুনে থাকবেন, "Nobody is too busy, you are not just important." এর মানে কেউ যখন আপনাকে ব্যস্ততা দেখায়, তার মানে হল আপনি এই মুহুর্তে তার কাছে গুরুত্বহীন। আপনার থেকে জরুরী অন্য কোন কাজ তার আছে। আমাদের জীবনটা এমনই, আমরা সবসময় প্রায়োরিটি বেসিসে আমদের কাজ...
কবিতা লেখাটা একটা অভিশাপের মতো...অর্থহীন শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে কবিতা হয় না। প্রতিটা শব্দের পেছনে যন্ত্রনার শব্দ থাকে,প্রতি ছন্দে মাতালের মত ভালোবাসার যন্ত্রনা বাজেএকমাত্র কবিই বুঝতে পারে কবিতা লেখা একটা অভিশাপের মত। আমার কবিতা ছন্দ হারিয়েছে... তোমাকে নয়,তুমি আমি...
মাঝে মাঝে বিকেলের রোদ দেখে ইচ্ছে করে ছাদে গিয়ে একটা লাফ দেই- এক লাফে রঙধনুর দেশ মেঘের উপর একটা পা আরেকটা তোমার অহংকারের উপর। তোমার অহংকার আকাশ ছুঁতে চায়, কিন্তু মেঘের উপর কিছু দেখতে ভালো লাগছে না আজ। বিকেলের এই হলদে আলোয় তোমার অহংকারের উপর পা ফেলেই আমি একটা সিগারেট...
আমাকে বন্ধুদের অনেকেই বলে আমি নিজে চাকুরী করি না বলেই নাকি আমি সবসময় এর বিরুদ্ধে কথা বলি। আমি নাকি চাকুরীজীবিদের যথাযথ সম্মান দেই না। তাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি আমার বাবা একজন সরকারী চাকুরীজীবি ছিলেন, এখন রিটায়ার্ড। আমি আমার জীবনকালে চাকুরীরত অবস্থায় তাকে কখনও...
যা হবার তা তো হবেরে ভাই... কে কবে আটকাতে পেরেছে তাই? এসব রঙ্গ দেখে তাই হাত তালি মেরে যাই- রোজায় হচ্ছে ব্যাপক সংযম পর্দার আড়ালে কেউ হানা দেয় দোকানে, কেউ আড়তে ভেজালের খোঁজে- ভেজাল মানুষে যে ভরে গেছে সারা দেশ তা কে দেখে? সংযমে আছে ব্যবসায়ী, সংযমে পুলিশ আর সরকারী...
তুমি ঘুম থেকে উঠলেই, আকাশটা মেঘলাচোখ খুললেই মনভার রিমঝিম,তুমি আড়মোড়া ভাঙলেই ঝড়ো বাতাস -চারিদিক মেঘকালো বজ্রের হুঙ্কার। তোমার চাহনিতে সে ঝড় চলে অবিরত দিগ্বিদিকতুমি যাই বলো, আমি মেনে নিই ঠিক ঠিক। তবু কেন মুখ কালো ভার তোমার?তোমার জন্য আমি প্রকৃতি সেজেছিঝড়ে নুয়ে পড়েছি...
লোকটা মাটিতে পড়ে যাবার পরও শাহেদ আরো দুটো লাথি দিল। মাপা লাথি পাজর বরাবর। থ্যাপ করে একটা শব্দ হল। একটা হাঁড় শিওর ভেঙ্গেছে। মরবে না কিন্তু কয়েকমাস ভুগতে হবে। তার সঙ্গী চার পাঁচ হাত দূরে পড়ে আছে। গলা চেপে ধরে এখনও শ্বাঁস নেয়ার আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছে। এরকম কষ্ট...
'অত্র সাত ঘটিকা'র সময় চোখ খুলে দেখি আমার মেয়ে বিছানায় উঠে বসে আছে। আমাকে চোখ পিট পিট করতে দেখেই বলল, দাদুকে গুডমর্নিং বলে আসি। তার অর্থ হল, দরজা খুলে দাও আমি সবাইকে ঘুম থেকে তুলে দিয়ে আসি। ... কি মুশকিল...। যতই না করি তার কান্না বাড়ে সাথে ভলিউম। ঃ আমরা পরে...
