মায়া –
যদি চলে যেতে হয়,
ছায়া নিয়ে যেও,
মিছে কেন প্রেম দেখাও
মন বাদে চাইনা শুধু দেহ।
আমি বৃষ্টি পছন্দ করি, অতি বেশি পরিমানেই করি। যখনই বৃষ্টি পড়ে আমার ইচ্ছে করে শহরের রাস্তায় রিকশায় চেপে ছাতা মাথায় ঘুরতে। ছাতাটা অবশ্য আলিনার জন্য। সে বৃষ্টি পছন্দ করলেও ভিজতে খুব একটা চায় না। যখনই ঝুম বৃষ্টি পড়া শুরু হয়, দৌড় দিয়ে এসে আমাকে বলে যায়, "বাবা বৃষ্টি..."।
আমি মানচিত্রের এপাশ থেকে ওপাশ খুঁজি
আমি দিন, মাস সময় বুঝি –
শুধু তোমায় বুঝিনা।
আমার একটা আকাশ নীল হয়ে যায় তবু তোমার সময় হয়না।
আমার না ফেরায় গৃহবন্দী বইয়েরা বাউন্ডুলে হয়ে যায়,
শুধু তোমার অভিমানে ধুলো জমে না।
খুব খুব মন খারাপের এই শহরে যে কথা প্রেমিকা বা স্ত্রীকেও বলা যায় না, অঝোরে কাদঁতে কাঁদতে সেকথা বন্ধুকে হুট করে বলে ফেলা যায়, নির্দ্বিধায়, নিঃসংকোচে।
আমি জয়িতার চোখের দিকে তাঁকিয়ে আছি। বয়সে সে আমার থেকে বেশ ক'বছর ছোট হবে। কিন্তু এই বেগুনি শাড়িটায় তাকে আমার থেকেও বড় লাগছে। হটাত করে মনে হচ্ছে সে আমার চিন্তার থেকেও অনেক বড় হয়ে গেছে।
আমি ফোনের ওপাশ থেকে অর্পার ফোঁপানির আওয়াজ পেলাম বলে মনে হল। কিছুক্ষন চুপ করে থেকেও যখন অর্পা কথা বলছিল না তখন আমি জানতে চাইলাম, আমি কি ফোন রেখে দেব? জানতাম আমার এই কথায় অর্পা আরো রেগে যাবে। মাঝে মাঝে কাছের কিছু মানুষকে অকারনেই রাগিয়ে দিতে ভালো লাগে। অর্পা আমার...
কেনো দিন-দুপুরে মেঘলা আকাশ জুড়ে মনছবিতে রও,
আমার যত আলসেমিতে, ঘুম ভাঙ্গানো ঘুমের ঘোরে রামধনু সাজাও?
কেনো বৃষ্টি শেষে মাতাল হাওয়ায় সুখের স্মৃতি জাগাও
আমার যত গোপন ঘোরে কামিনী সুবাস ছড়াও?
কবি বলেছিল …
কবিতা ফুরিয়েছে, কাগজের শেষ পাতা,
আসলে ফুরিয়েছে জীবন
বিশ্বাসের সেই বিন্দুটা।
কি বিশাল শুন্যতা বুকে নিয়ে ঘুরি-
সে তুমি জানো না।
সুমদ্র সমান অভিমানেও আমি
তোমার চোখের তারায় হেসেছি আপ্রাণ।
আমার দিবস কাটে বিবশ,
আর রাত্রি নেশাতুর।
অনেক রক্ত গরম নিয়ে বড় হওয়ার জেদ -মুছে যায় নেশাতুর হয়ে,বুঝে গেছি এতদিনেপৃথিবীতে একলা বড় হতে হয়,ইস্পাতের মতো দৃঢ় হতে হয় আবেগ। কেউ কারো নয় একথা সত্য বড়যদি ছায়াও সরে যায়ভয়ে হও জড়সড়,জেনে রেখো সূর্য একা, একা থাকে চাঁদ,জীবনে বড় হয় যারা, একাই আনে প্রভাত। আমাদের কলতানে...